হ য ব র ল সুকুমার রায়
হ য ব র ল সুকুমার রায়
২৭ পৃঃ থেকে ৪৫ পৃঃ
বাংলা ,শ্রেনী - ষষ্ঠ
তৃতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন
১) কে চেঁচিয়ে বলেছিল, মানহানির মোকদ্দমা ?
উঃ তকমা - আঁটা, পাগড়ি- বাঁধা একটা কোলাব্যাং রুল উঁচিয়ে চিৎকার করে বলেছিল মানহানির মোকদ্দমা।
২) কার তিন মাসের জেল আর সাত দিনের ফাঁসির হুকুম হল ?
উঃ ন্যাড়ার
উঃ হিজি বিজ বিজ
৪) হ য ব র ল কার লেখা?
👉 সুকুমার রায়
৫) উধো আর বুধোর কীর্তিকলাপ নিজের ভাষায় লেখ।
👉 সুকুমার রায়ের লেখা " হ য ব র ল "অংশে উধো আর বুধোর সম্পর্কে জানা যায় যে,তারা দুজনেই ঝটাপট, খটাখট শব্দে মারামারি লাগে। কিছুক্ষণ পরে উধো চিৎপাত হয়ে হাঁপাতে থাকে আর বুধো ছটফট করতে করতে টাকে হাত বুলাতে থাকে। তখন বুধো কান্না শুরু করে ওরে ভাই উধো রে তুই এখন কোথায় গেলি রে? বুধোও কাঁদতে বলে," ওরে হায় হায় আমাদের বুধোর কি হলো রে!" তারপর দুজনে উঠে গলা জড়িয়ে কেঁদে কোলাকুলি করে দিব্যি খোশমেজাজে গাছের ফোকরের মধ্যে ঢুকে পড়ে।
৬) ন্যাড়া লোকটির পোশাক কেমন ছিল ?
👉 যাত্রার জুড়ির মতো চাপকান আর পায়জামা পরেছিল।
৭) সাক্ষী দিবি ? চার আনা পয়সা পাবি - কথাটি কে কাকে বলেছে ?
👉 কুমির হিজি বিজ বিজ-কে একথা বলেছে।
৮) হিজি বিজ বিজ কে ? সে হাসছিল কেন ?
👉 হিজি বিজ বিজ হল একটা জন্তু, মানুষ না বাঁদর, প্যাঁচা না ভূত ঠিক বোঝা যাচ্ছিল না। সে খালি হাসছিল।
সে নিজের মনে নানা কথা ভাবছিল আর হাসছিল। যেমন- সে বলেছে, পৃথিবীটা যদি চ্যাপ্টা হত আর সব জল গড়িয়ে ডাঙ্গায় এসে পড়তো আর ডাঙ্গার মাটি সব গুলিয়ে প্যাচপ্যাচে কাদা হয়ে যেত আর লোকগুলো সব তার মধ্যে ধপাধপ আছাড় খেয়ে পড়তো তা হলে এই বলে আবার হাসছিল।
৯) হিজি বিজ বিজের খুড়ো, মেসো, নাম কি বলেছিল ?
👉 তকাই
১০) হিজি বিজ বিজের শশুরের নাম কি ?
👉 বিস্কুট
৬) শূন্যস্থান পূরণ কর
ক) আমার নাম শ্রী ব্যাকরণ শিং,বি এ ________।
👉 খাদ্যবিশারদ
খ) তার জুতোর নাম ছিল ___________, তার ছাতার নাম ছিল ___________ , তার গাড়ুর নাম ছিল ___________ , কিন্তু যেই তার বাড়ির নাম দিয়েছে ____________ অমনি ভূমিকম্প হয়ে বাড়িটাড়ি সব পড়ে গিয়েছে।
👉অবিমৃষ্যকারিতা,প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব,পরমকল্যাণবরেষু, কিংকর্তব্যবিমূঢ়
গ) কুমির সেই প্রকান্ড বই দিয়ে তার মাথায় এক থাবড়া মেরে জিজ্ঞাসা করলো,_________ কিছু আছে।
👉 দলিলপত্র সাক্ষী টাক্ষি
ঘ) মানহানির ________, চব্বিশ নম্বর।
👉 মোকদ্দমা
চ) পয়সার নামে হিজি বিজ বিজ তড়াক করে _________ দিতে উঠেই ফ্যাকফ্যাক করে হেসে ফেলল।
👉 সাক্ষী
ছ) মস্ত ছুঁচো একটা ____________ নোংরা হাতপাখা দিয়ে তাকে বাতাস করতে লাগল।
👉 বিশ্রী
জ) সজারু, ক্যাঙ্গারু, দেবদারু সব হতে পারে____________ কেন হবে না?
👉 মজারু
ঝ) ইমারত খেসারত____________ দস্তাবেজ।
👉দলিল
ঞ) শিয়ালকে বলতো_________, কুমীরকে বলতো ___________, পেঁচাকে বলতো _____________।
উঃ তেলচোরা, অষ্টাবক্র,বিভীষণ।
প্রশ্নঃ হ য ব র ল - কথার অর্থ কি ?
উত্তর - বিশৃঙ্খল অবস্থা
১. ধর্মাবতার হুজুর- কে কাকে উদ্দেশ্য করে উক্তিটি করেছে ? এরপর সে আর কি বলেছে ?
উঃ আলোচ্য উক্তিটি কুমির পেচাকে উদ্দেশ্য করে করেছে ।
২. আবার হাসির পালা - কে হাসে ? তার কোন মনোভাবের প্রকাশ ঘটেছে ?
উঃ
৩. পেঁচা গম্ভীর হয়ে বলল সবাই এখন চুপ - কে মোকদ্দমার রায় দেবে ? প্যাঁচার রায় দেওয়ার ঘটনাটি লেখ।
উঃ হ য ব র ল গল্পে পেঁচা মোকদ্দমার রায় দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
পেঁচা গম্ভীর হয়ে সভাস স্থলে সকলকে চুপ করতে বলে। তারপর সে একটা কানে কলম দেওয়া খরগোশকে হুকুম করল "যা বলছি লিখে নাও"মানহানির মোকদ্দমা, চব্বিশ নম্বর। ফরিয়াদি -শজারু। আসামি- দাড়াও। আসামি কোথায় জিজ্ঞাসা করলে তখন সবাই বলে, আসামি তো কেউ নেই। তারপর তাড়াতাড়ি ভুলিয়ে-ভালিয়ে ন্যাড়াকে আসামি দাঁড় করানো হয়। সে পয়সা পাওয়ার লোভে আপত্তি না করেই আসামী সেজেছিল। হুকুমে ন্যাড়ার তিন মাস জেল আর সাত দিনের ফাঁসি হয়।
৪. হ য ব র ল "গল্পে আদালতের কোন ব্যাপারটির প্রতি বিদ্রুপ করা হয়েছে ?
উঃ হ য ব র ল গল্পে প্যাঁচার রায়দানের প্রসঙ্গে লেখক সুকুমার রায় অন্যায় বিচারের বিরুদ্ধে আপত্তি করা উচিত বলে মনে করেন।
৫. কোলা ব্যাঙ রুল উঁচিয়ে চিৎকার করে বলে উঠলো মানহানির মোকদ্দমা- মানহানের মোকদ্দমাটি লেখ। হ য ব র ল গল্পে কেন এই মোকদ্দমার প্রসঙ্গে এসেছে?
উঃ
Comments
Post a Comment
Haven't doubt please let me know.