হ য ব র ল সুকুমার রায়
দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন, class 6 (ষষ্ঠ শ্রেণি) দ্বিতীয় পার্বিক মূল্যায়ন (বাংলা গল্প) হ য ব র ল সুকুমার রায় প্রশ্ন উত্তর (second unit test Bengali) 2nd summative evaluation for class 6( ষষ্ঠ শ্রেণীর হ য ব র ল )ষষ্ঠ শ্রেণি/ সুকুমার রায়/ ছোট প্রশ্ন ও উত্তর short question and answer( class 6) Bengali Bengali suggestion class 6 (ষষ্ঠ শ্রেণি) short MCQ type question ছোট প্রশ্ন ও অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (ষষ্ঠ শ্রেণি) Bengali( বাংলা) গল্প হ য ব র ল- সুকুমার রায় (ছোট প্রশ্ন ও উত্তর)question answer for class 6 হ য ব র ল সুকুমার রায়broad question and answer class 6 Bengali বাংলা গল্প হ য ব র ল সুকুমার রায় suggestion for class 6 second summative evolution দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন বাংলা সহায়ক গল্প হ য ব র ল সুকুমার রায় ষষ্ঠ শ্রেণী second unit test class 6 Bengali Sukumar Roy
হ য ব র ল সুকুমার রায় (১৫ থেকে ২৭ পৃষ্ঠা)
দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়নের প্রশ্ন ও উত্তর ষষ্ঠ শ্রেণি
অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
১) বড় মন্ত্রী রাজকন্যার কি খেয়ে ফেলেছে ?
উঃ গুলিসুতো
২) উধো কাককে কত পয়সা দিয়েছিল ?
উঃ ৬টা পয়সা দিয়েছিল
৩) ব্যাকরন শিং কে ?
উঃ ব্যাকরণ সিং হল একটি ছাগল।
৪) কাকে দেখে বোঝা যাচ্ছিল না সে মানুষ না বাঁদর, পেঁচা না ভূত ?
উঃ হিজি বিজ বিজকে
৫) হিজি বিজ বিজের খুড়ো, মেসো ও শ্বশুরের নাম কি ?
উঃ হিজিবিজবিজের খুড়ো ও মেসোর নাম ছিল তাকাই। আর হিজিবিজবিজের শ্বশুরের নাম হল বিস্কুট।
৬) কাকেশ্বর কুচকুচের বংশ পরিচয় কি ?
উঃ কাকেশ্বর কুচকুচের বংশ পরিচয় হলো- কাকেরা সনাতন বায়স বংশীয় দাঁড়ি কুলিন, অর্থাৎ দাঁড় কাক।
৭) বুড়োর মতে কথকের বয়স কত বলে জানা যায় ?
উঃ ১৩ বছর।
৮) বিজ্ঞাপন পেয়েছ? হ্যান্ডবিল?- কে জানতে চাইল? তার ঠিকানা লেখো।
উঃ কাক জানতে চেয়েছিল।
কাকের ঠিকানা হল - শ্রী কাকেশ্বর কুচকুচে, ৪১ নং গেছোবাজার কাগেয়াপটি।
৯) বুড়ো কিভাবে বয়স হিসাব করে ?
উঃ বুড়ো চল্লিশ বছর হলেই বয়স ঘুরিয়ে দেয়। তখন ৪১, ৪২ করে বয়স বাড়ে না। তখন ৩৯,৩৮ করে বয়স নামতে থাকে। এইভাবে ১০ পর্যন্ত বয়স নামে এবং তারপর আবার বাড়তে শুরু করে।
১০) পয়সা পেয়ে কাকের মহাফুর্তি - কত পয়সা পেয়েছিল ? ফুর্তিতে সে কি করছিল ?
উঃ ছটা পয়সা পেয়েছিল।
সেই ফুর্তিতে কাক টাক ডুমাডুম টাক ডুমাডুম বলে শ্লেট বাজিয়ে নাচছিল।
১১) এই বলে সে আবার হাসতে হাসতে লুটিয়ে পড়ল - কে কেন হাসতে হাসতে লুটিয়ে পড়ল ?
উঃ
১২) বুড়োর বয়স ওঠানামা করতে করতে কত হয়েছে ?
উঃ ১৩ বছর
১৩) গল্পে বুড়োর চেহারা বর্ণনা দাও।
উঃ বুড়ো ছিল দেড় হাত লম্বা। তার পা পর্যন্ত সবুজ রঙের দাঁড়ি ছিল।হাতে একটা হুঁকো, তাতে কলকে টলকে কিছু নেই, আর মাথা ভরা টাক ছিল।
১৪) ছাগল তার বক্তৃতায় কি বলেছিল নিজের নাম সম্পর্কে ?
উঃ ছাগল বক্তৃতায় বলেছিল-" হে বালকবৃন্দ এবং স্নেহের হিজি বিজ বিজ, আমার গলায় ঝুলানো সার্টিফিকেট দেখেই তোমরা বুঝতে পারছ যে আমার নাম শ্রী ব্যাকরণ শিং,বি এ খাদ্যবিশারদ। আমি খুব চমৎকার ব্যা করতে পারি তাই আমার নাম ব্যাকরণ - আর শিং তো দেখতেই পাচ্ছ। ইংরেজিতে লিখবার সময় লিখি B A অর্থাৎ ব্যা। কোন কোন জিনিস খাওয়া যায় আর কোনটা খাওয়া যায় না তা আমি সব নিজে পরীক্ষা করে দেখেছি, তাই আমার উপাধি হচ্ছে খাদ্য বিশারদ।
১৫) একটা চমৎকার গল্প বলব- বক্তা কে ? বক্তা কি বলেছিল ?
উঃ
১৬) কাঁদার সময় শ্লেটের মধ্যে কয় ফোঁটা জল পড়েছিল ?
উঃ তিন ফোঁটা
১৭) বুধো কান্না শুরু করে কি বলছিল ?
উঃ ওরে ভাই উধো রে, তুই এখন কোথায় গেলি রে ?
১৮) দেখে আমার গা জ্বলে গেল- বক্তার এইরকম হওয়ার কারণ কি ?
উঃ যাত্রার জুড়ের মতো চাপকান আর পায়জামা পরা হাসিমুখ ও ন্যাড়ামাথাযুক্ত একটি লোককে একটা দেখে কথকের গা জ্বলে গিয়েছিল।
১৯) হ য ব র ল গল্পে কাকের কোন কোন জাতের কথা বলা হয়েছে ?
উঃ পাতিকাক, রামকাক, দাঁড়কাক ।
B) নিচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও। মান-৩
১) হিজিবিজবিজ কে ? গল্পে তার কি পরিচয় পাওয়া যায় ?
উঃ হিজিবিজ হল একটা জন্তু ।সে মানুষ না বাঁদর পেঁচা না ভূত ঠিক বোঝা যাচ্ছিল না।
গল্পে দেখা যায়,খালি হাত-পা ছুড়ে সাংঘাতিক রকমের হাসছিল আর বলছিল এই গেল- নাড়ি- ভুঁড়ি সব ফেটে গেল।
১৯) হিজি বিজ বিজের সাংঘাতিক রকমের হাসির কারণ কি ?
উঃ হিজিবিজবিজ নিজের মনে ভাবছিল আর সাংঘাতিক রকমের হাসছিল। যেমন সে মনে করেছে-ক) পৃথিবীটা যদি চ্যাপ্টা হতো, আর সব জল গড়িয়ে ডাঙ্গায় এসে পড়তো, আর ডাঙার মাটি সব গুলিয়ে প্যাচপ্যাচে কাদা হয়ে যেত, আর লোক গুলো সব তার মধ্যে ধপাধপ আছাড় খেয়ে পড়তো- এইরকম মনে করে সে হাসছিল।
খ) আবার সে মনে করেছে, একটি লোক এক হাতে কুলপি বরফ আর এক হাতে সাজিমাটি, আর লোকটা কুলপি খেতে গিয়ে ভুলে সাজিমাটি খেয়ে ফেলেছে। এই মনে করে হাসছিল।
গ) আবার দেখা যায়, সে মনে করেছে একটি লোক টিকটিকি পোষে। রোজ তাদের নাইয়ে খাইয়ে শুকোতে দেয়। একদিন একটা রামছাগল এসে সব টিকটিকি খেয়ে ফেলেছে। এই বলে আবার অদ্ভুত রকমের হাসছিল।
২০) একটা চমৎকার গল্প বলব- বক্তা কে? তার বলা গল্পটি লেখ।
উঃ আলোচ্য উক্তিটির বক্তা হলো বুড়ো।
তার বলা গল্পটি হল, বড় মন্ত্রী রাজকন্যার গুলিসুতো খেয়ে ফেলেছে। কেউ কিছু জানে না। ওদিকে রাক্ষসটা ঘুমোতে ঘুমোতে হাউ মাউ কাউ মানুষের গন্ধ পাঁউ বলে হুড় মুড় করে খাট থেকে পড়ে গিয়েছে। তখন ঢাক ঢোল সানাই কাশি সেপাই পল্টন হই হই রই রই এর মধ্যে হঠাৎ রাজা বলে উঠলেন, পক্ষীরাজ যদি হবে তাহলে নেজ নেই কেন? শুনে পাত্র মিত্র ডাক্তার মক্কেল আক্কেল সবাই বললে ভাল কথা ম্যাচ কি হল কেউ তার জবাব দিতে পারে না সব সুর করে পালাতে লাগলো।
Comments
Post a Comment
Haven't doubt please let me know.