Environment science class -12

         পরিবেশ শিক্ষা 

    ENVIRONMENT STUDIES

জীববৈচিত্র্য//বায়োডাইভারসিটি//biodiversity//concept of biodiversity//type of biodiversity//জীব বৈচিত্রের প্রকার//balance in nature//প্রাকৃতিক ভারসাম্য//India is a mega diversity nation

(১) ভারতের জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে যা জানো লেখো? 

                     অথবা 

ভারতবর্ষ একটি মহাজীববৈচিত্র্যময় দেশ - কারণ ব্যাখ্যা কর। 

উঃ ভারতের জীববৈচিত্র্যঃ

           ভারতবর্ষ একটি ভৌগলিক অঞ্চল। ভারতবর্ষের জীববৈচিত্র্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ভারতবর্ষে বিভিন্ন বাস্তুতান্ত্রিক অঞ্চল বৈচিত্রময়। এখানে বিভিন্ন সম্প্রদায় একসাথে বসবাস করে, তাই ভারতবর্ষকে magadiversity  বা মহা জীববৈচিত্র্যময় দেশ বলে।

               ভারতের মোট আয়তন হলো ৩ কোটি ১০ লক্ষ হেক্টর। ভারতের উত্তরে হিমালয়, পশ্চিমে মরুভূমি, গঙ্গা উপকূলবর্তী অঞ্চল, ১০০টি নদী, 6000 কিলোমিটার সমুদ্রতট, পশ্চিমঘাট পর্বতমালা, অসংখ্য জলাভূমি ও দ্বীপ সমূহের জন্য ভারতের জীববৈচিত্র অত্যন্ত সমৃদ্ধ। পৃথিবীর 12 টি কেন্দ্রের মধ্যে কৃষিজাত উদ্ভিদের উৎপত্তিস্থল হিসাবে ভারত অন্যতম। ভারতে ধান, পাট, তুলো, গোলমরিচ, মিলেট ইত্যাদির উৎপত্তিস্থল। কাজেই এখানে অসংখ্য প্রজাতি প্রকৃতিতে ছড়িয়ে আছে।

ভারতের উদ্ভিদ প্রজাতিঃ 

        ভারতে আনুমানিক 45 হাজারেরও বেশি উদ্ভিদ প্রজাতি রয়েছে, যা সমগ্র বিশ্বে উদ্ভিদ প্রজাতির 7 %। এদের মধ্যে প্রায় ১৫ হাজার সপুষ্পক উদ্ভিদ, অন্যান্য উদ্ভিদ প্রজাতি গুলির মধ্যে ৬৪ টি ব্যক্তিজীবী, ২৮৪৩ মস জাতীয়,১০১২ ফার্ন জাতীয়, ১৯৪০ লাইকেন,  ১২৪৮০ টি শৈবাল এবং ১৩ হাজার ছত্রাক জাতীয় উদ্ভিদ প্রজাতি রয়েছে। 

ভারতের প্রাণী প্রজাতিঃ

                  ভারতের প্রাণিসম্পদ যথেষ্ট বৈচিত্র্যপূর্ণ। প্রাণী প্রজাতি গুলির সংখ্যা আনুমানিক ৮১ হাজারের মতো। এগুলি সারা বিশ্বের প্রাণীকুলের প্রায় ৬.৪% প্রাণী অমেরুদন্ডীদের মধ্যে পড়ে।

          পাঁচ হাজার এর বেশি মোলাস্কা (কম্বজ ) এবং ৫৭ হাজার পতঙ্গ শ্রেণীর প্রাণী আছে। মেরুদন্ডীদের মধ্যে ২৫৪৬ টি মাছ, ২০৪ টি উভচর, ৪২৮ টি সরিসৃপ, 1228 টি পক্ষী এবং 327 টি স্তন্যপায়ী প্রজাতি বর্তমান।


(২) জীববৈচিত্র কাকে বলে? এর গুরুত্ব লেখো? 

উঃ   জীববৈচিত্র্যঃ

                 জীবমন্ডলে বিভিন্ন শ্রেণীর অসংখ্য উদ্ভিদ, প্রাণী ও আণুবীক্ষণিক জীব ইত্যাদি যারা বাস্তুতন্ত্রের সঙ্গে সম্পর্কিত তাদের একত্রে জীববৈচিত্র্য বলে।

  জীববৈচিত্রের গুরুত্বঃ

                       মানুষের জীবনে জীববৈচিত্রের গুরুত্ব অপরিসীম। নিম্নে জীব বৈচিত্র্যের গুরুত্ব গুলি আলোচনা করা হলো--- 

 ক) খাদ্যের উৎস হিসাবে সবুজ উদ্ভিদঃ 

              মানুষের খাদ্যের জন্য প্রত্যক্ষভাবে উদ্ভিদ এবং পরোক্ষভাবে বিভিন্ন প্রাণীর ওপর নির্ভরশীল। সবুজ উদ্ভিদ সূর্যালোকের সাহায্যে পরিবেশ থেকে কার্বনডাই-অক্সাইড ও জল নিয়ে শর্করা জাতীয় খাদ্য সরবরাহ করে। সবুজ উদ্ভিদের এই আলোক শক্তি রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে শর্করা জাতীয় খাদ্যের মধ্যে আবদ্ধ থাকে এবং উদ্ভিদ থেকে বিভিন্ন স্তরের প্রাণীদের মধ্যে ক্রমিক পর্যায়ে শক্তি প্রবাহিত হয়।

খ) ঔষধের উৎস হিসাবে ভেষজ উদ্ভিদঃ

             বর্তমান পৃথিবীতে ব্যবহৃত বেশিরভাগ ঔষধের মূল উপাদান উদ্ভিদজাত তরুক্ষীর, উপক্ষার বা রজন থেকে প্রস্তুত করা হয়ে থাকে। রোগ নিরাময়ের জন্য আমরা বিভিন্ন প্রকার ঔষধ জীববৈচিত্র্য থেকে পাই। এই ধরনের ঔষধ গুলি বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া, শৈবাল, ছত্রাক, সপুষ্পক উদ্ভিদ থেকে সংগ্রহ করা হয়।

গ) জিন ভান্ডার হিসাবে জীব-বৈচিত্র্যঃ

             জীব বৈচিত্র্য আসলে নানা রকম জিন সম্ভারের পরিচায়ক। জীবের এই জিন সম্ভার মানুষের কাছে এক অমূল্য সম্পদ। বর্তমান পছন্দসই জিন আহরণ করে জৈব প্রযুক্তির মাধ্যমে অন্য জীবে প্রবেশ ঘটিয়ে ট্রান্স জেনিক উদ্ভিদ ও প্রাণী তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। 

ঘ) প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জীব বৈচিত্রঃ 

           কোনো একটি বাস্তুতন্ত্রের জীবসম্প্রদায় পরস্পর পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল হয়ে বসবাস করে। এদের মধ্যে উৎপাদক, বিভিন্ন শ্রেণীর খাদক ও বিয়োজক রয়েছে। বাস্তু তন্ত্রের যেকোনো একটি উদ্ভিদ বা প্রাণী বিলুপ্ত হওয়ার অর্থ হলো সেই উদ্ভিদ বা প্রাণীর সঙ্গে সম্পর্কিত খাদ্য শৃঙ্খলের বিঘ্ন ঘটায়। এর ফলে অন্যান্য নির্ভরশীল প্রজাতি গুলির সংকর দেখা যায়।

ঙ)সৌন্দর্যের প্রতিক কিসাবে জীব বৈচিত্রঃ 

             প্রাচীনকাল থেকে আমাদের সাহিত্য, কাব্যে, গল্পে, কবিতায় অরণ্য ও বন্যপ্রাণীর বিভিন্ন সুন্দর বর্ণনা আমরা দেখতে পাই। জীববৈচিত্র সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মানুষের মনকে ভরিয়ে দেয়।

চ) অর্থনৈতিক গুরুত্বঃ

            জীববৈচিত্র্য প্রত্যেক দেশের মূল্যবান সম্পদ। সঠিক এবং বৃহৎ জীববৈচিত্র্য কোনো দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোকে সুদৃঢ় করে থাকে। যেমন - বিদেশে রপ্তানি করে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব হয়। এছাড়া চিড়িয়াখানা, অভয়ারণ্য, মিউজিয়াম, বোটানিক্যাল গার্ডেন ইত্যাদিতে জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ করলে পর্যটকদের আকর্ষণ করাও সম্ভব হয়।

৩) ভারতবর্ষে বিপন্ন প্রজাতির উপর একটি টীকা লেখ।

উঃ ভারতবর্ষের বিপন্ন প্রজাতিঃ 

                  ভারতবর্ষের বিপন্ন প্রজাতি বলতে সেই সব বিরল প্রজাতি কে বোঝায় যাদের সংখ্যা দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। IUCN কর্তৃক রচিত রেড ডাটা বুকে ভারতবর্ষের বিপন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণীগুলি স্থান পেয়েছে। আরে ডাটা বুকে উল্লেখিত চরম বিপন্ন এবং বিপন্ন জীবপ্রজাতির সংজ্ঞা উল্লেখ করা হলো। 

চরম বিপন্নঃ 

         যে সকল প্রজাতির জীবের সংখ্যা মারাত্মকভাবে কমে গেছে এবং নিকট ভবিষ্যতে অবলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে তাদের চরম বিপন্ন জীব প্রজাতি বলে।

বিপন্ন জীব প্রজাতিঃ 

          যে সকল প্রজাতি কুড়ি বছরের মধ্যে অবলুপ্তি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তাদের বিপন্ন জীবপ্রজাতি বলে। 

বিপন্নতার কারণঃ 

ক) চাষের জমি বৃদ্ধি এবং নগরায়নের জন্য যথেষ্ট পরিমাণ ভূমি ধ্বংস করায়  জীব প্রজাতি বিপন্ন হয়েছে। 

খ) মানুষের জনসংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় জিব প্রজাতি বিপন্ন হতে বসেছে। 

গ) বহু উদ্ভিদ ও প্রাণী প্রজাতির আন্তর্জাতিক অবৈধ ব্যবসা।

ঘ) বাসস্থান চুদো বন্যপ্রাণীদের বিকল্প বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে না পারা।

ঙ) খাদ্য সংগ্রহ বা শিকারে আনন্দ উপভোগ করার জন্য যথেষ্ট সংখ্যক বন্যপ্রাণীকে নিধন করা যে প্রজাতির সংখ্যা ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে। 

ভারতবর্ষের বিপন্ন উদ্ভিদ প্রজাতিঃ 

ঘৃতকুমারী - Aloe Vera 

সূর্যশিশির - Drisera Indica 

ভারতবর্ষের বিপন্ন প্রাণী প্রজাতিঃ 

ভারতীয় বাঘ - Panthera Tigris 

এশিয়ান সিংহ  - Panthera Leoasiatica 

৪) পরিবেশগত ভারসাম্য বলতে কী বোঝো? উদাহরণসহ এর গুরুত্ব আলোচনা কর।

উঃ কোন একটি বাস্তুতন্ত্রের সমগ্র জীব পরস্পর নির্ভরশীল হয়ে বসবাস করে। পরিবেশ বিজ্ঞানীরা মনে করেন নির্দিষ্ট সংখ্যায় প্রজাতি মিশ্রণ না থাকলে একটি বাস্তু তন্ত্রের গঠন কাঠামো এবং গতিশীলতা ঠিকমতো বজায় থাকে না। তাই বাস্তুতন্ত্রের যেকোনো একটি উদ্ভিদ বা প্রাণী প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার অর্থ হলো সেই প্রজাতিটির সঙ্গে সম্পর্কিত খাদ্য শৃঙ্খলের ব্যাঘাত ঘটা।

              কোন বাস্তুতন্ত্রের মূল পাঁচটি উপাদান হলো আলো, বাতাস, জল, মাটি এবং জীবসমূহ। এই উপাদানগুলি নিজেদের মধ্যে মিথস্ক্রিয়া ঘটিয়ে সুস্থিত বাস্তুতন্ত্রের সৃষ্টি করে। তাই এই পাঁচটি উপাদান নির্দিষ্ট পরিমাণে থেকে ওই অঞ্চলের প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখে। একেই পরিবেশগত ভারসাম্য বলে।

পরিবেশগত ভারসাম্যের গুরুত্বঃ 

                 পরিবেশের ভারসাম্য বিঘ্নিত হলে মানুষের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটানো সম্ভব নয়। পৃথিবীতে মানুষ এবং অন্যান্য জীবের অস্তিত্ব বজায় রাখার জন্য পরিবেশের ভারসাম্য একান্ত প্রয়োজন। 

ক) অরণ্যের বাস্তুতন্ত্রের ক্ষেত্রে উপাদান গুলি হল উৎপাদক, শাকাশী, মাংসাশী এবং বিয়োজক। কোন কারনে এই বাস্তুতন্ত্রে সাকাশী প্রাণীর সংখ্যা হ্রাস পেলে মাংসাশী প্রাণীরা খাদ্য সংকটের মধ্যে পড়বে। অপরদিকে মাংসাশী প্রাণীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে শাকাশী প্রাণীরা সংখ্যায় হ্রাস পাবে। 

খ) কোন বাস্তুতন্ত্রে জীব-বৈচিত্রের পরিমাণ যত বেশি হবে ওই বাস্তুতন্ত্র তত বেশি স্থিতিশীলতা লাভ করবে। কোন কারনে একটি বা দুটি প্রজাতি অবলুপ্ত হলেও তার প্রভাব খাদ্যশৃঙ্খলে পড়বে না। 

গ) বাস্তুতন্ত্রে জীব বৈচিত্র বৃদ্ধির সঙ্গে খাদ্যজালেরও বৃদ্ধি ঘটে থাকে খাদ্য জলের বৃদ্ধি ঘটলে খাদ্য স্তরের মধ্য দিয়ে শক্তির প্রবাহ সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়। ফলে ওই বাস্তুতন্ত্রের প্রাকৃতিক ভারসাম্য স্থিতিশীল হয়। 

ঘ) খাদ্য শৃঙ্খলে যে পুষ্টি স্তর আছে উৎপাদক, প্রাথমিক খাদক, গৌণখাদক, প্রগৌণখাদক এগুলির মধ্যে কোন একটি স্তরবিনষ্ট হলে সমস্ত খাদ্য শৃঙ্খল ভেঙে পড়বে। তখন প্রাকৃতিক ভারসাম্য ভেঙে দিতে হবে।

ঙ) পৃথিবীতে বসবাসকারী সকল উদ্ভিদ প্রজাতি বিনষ্ট হলে পরিবেশের অক্সিজেনের ঘাটতি হবে ফলে সমস্ত প্রাণীকুল ধ্বংস হবে। 

চ) পৃথিবীর বুক থেকে প্রাণিকুল বিনষ্ট হয়ে গেলে পরিবেশে কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাসের পরিমাণ হ্রাস পাবে। ফলে উদ্ভিদকুল সালোকসংশ্লেষ ঘটাতে পারবে না। 

৫) জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বলতে কী বোঝো ?

উঃ যে পদ্ধতিতে দুই বা ততোধিক জীব থেকে কাঙ্খিত জিনকে সংগ্রহ করে বাহকের সঙ্গে সংযুক্তি ঘটিয়ে অন্য জীবের দেহে প্রবেশ করানো হয় ও সেই জীবের ফিনোটাইপিক পরিবর্তন করানো হয় তাকে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বলা হয়। 

৬) গার্হস্থ্য জৈববৈচিত্র বলতে কী বোঝো ?

উঃ বাগান বা গৃহ পরিবেশে বেড়ে ওঠা অর্থনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন উদ্ভিদ প্রজাতিসমূহ এবং গৃহ পরিবেশে প্রতিপালক নির্দিষ্ট পোষা প্রাণী প্রজাতিদের নিয়ে যে জীববৈচিত্র গড়ে ওঠে তাকেই সাধারণভাবে গার্হস্থ্য জীব বৈচিত্র বলা হয়।

৭) জিন সম্পদ ভান্ডার কাকে বলে ?

উঃ জিন ভান্ডার বলতে কোন মেন্ডেলীয় পপুলেশনের অন্তর্গত নির্দিষ্ট প্রজাতির জিন বৈচিত্রের সামগ্রিক যোগফলকেই বোঝানো হয়। 

৮) টিস্যু ভান্ডার কাকে বলে ?

উঃ অর্থনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন কোন উদ্ভিদ বা প্রাণী প্রজাতির টোটিপটেন্ট কোষগুচ্ছ বা কলাকে জৈব প্রযুক্তিবিদ্যা ও টিস্যু কালচারের মাধ্যমে সংরক্ষণ করা হলে তাকে টিস্যু ভান্ডার বলা হয়। 

৯) পরিবেশ দূষণের সাথে জীব-বৈচিত্রের সম্পর্ক আলোচনা কর।

উঃ 

১০) জীব বৈচিত্রের মূল্য বলতে কী বোঝো ?

উঃ জীববৈচিত্র্য থেকে প্রাপ্ত যে পরিষেবা বা উপাদান পরিবেশের ভারসাম্যকে বজায় রাখে এবং মানুষসহ সমস্ত জীবকূলের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখে তাকে জৈববৈচিত্রের মূল্য বলে।

১১) নীল বিপ্লব কি ?

উঃ মৎস্য, চিংড়ি, কাঁকড়া, শামুক, কচ্ছপ, ঝিনুক, গুগলি, স্পঞ্জ, প্রবাল প্রভৃতি সামুদ্রিক প্রাণীকে উন্নত প্রযুক্তির দ্বারা অধিক পরিমাণে উৎপাদন করাকে নীল বিপ্লব বলে। 

১২) আগন্তুক প্রজাতি কাদের বলে ?

উঃ যে সমস্ত প্রজাতি ইচ্ছাকৃতভাবে অন্য কোনো বাস্তুতন্ত্রে এসে উপস্থিত হলে সেই এলাকায় ধীরে ধীরে আধিপত্য বিস্তার করে এবং ওই অঞ্চলের জীব বৈচিত্রের বিভিন্নভাবে ক্ষতি সাধন করে তাদের আগন্তুক প্রজাতি বলে।

যেমন - অস্ট্রেলিয়ায় খরগোশের আধিক্য, যা বনসৃজনে বাধা সৃষ্টি করে।





...



Comments

Popular posts from this blog

কর্ভাস (Carvas)প্রফেসর শঙ্কুর ডায়রি

বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতা তারতম্যের কারণগুলি আলোচনা কর।

আদর্শ ফুলের গঠন চিত্র ( দশম শ্রেণী)