শংকর সেনাপতি - শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়
শংকর সেনাপতি
শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়
১) আকন্দওয়াড়ি স্কুলের মাস্টারমশাইয়ের নাম কি ছিল ?
উঃ বিভীষণ দাস
২) আকন্দ বাড়িতে কতজন ছেলে মেয়ে পড়তে আসে ?
উঃ ৩০ জন
৩) আকন্দবাড়ীর স্কুলে ছেলেমেয়েরা কোথা থেকে পড়তে আসতো ?
উঃ ভেটুরিয়া, সাঁইবাড়ি, ঘোলপুকুর আর আকন্দবাড়ী থেকে পড়তে আসত।
৪) শংকর আকাশের দিকে তাকিয়ে কি দেখছিল ?
উঃ শঙ্খচিল
৫) বিভীষণ দাস কোন পাখি সম্পর্কে পড়াচ্ছিলেন ?
উঃ এমুপাখি
৬) শংকর এমুপাখি কোথায় দেখেছিল ?
উঃ শংকর স্বপ্নে ঘোলপুকুরে বড়োদিঘির পাড়ে - সবেদা গাছের ডালে এমুপাখি দেখেছিল।
৭) উড়ে গেলে ডানায় ___________ কাটার শব্দ হয়।
উঃ বাতাস
৮) বলি এটা কি পঞ্চানন অপেরা পেয়েছ - কথাটি কে কাকে বলেছেন ?
উঃ বিভীষণ দাশ শংকরকে একথা বলেছিলেন।
৯) এমুপাখির বাসস্থান কোথায়?
উঃ আন্দিজ পর্বতমালা
১০) তিন বছরে এমুপাখি একবারে কটি ডিম পাড়ে?
উঃ দুটি করে
১১) শংকরের বাবার নাম কি?
উঃ অভিমন্যু সেনাপতি
১২) ওর খুব পেট গরম মাসসাই - উক্তিটি কার ?
উঃ সমীরকান্ত দীক্ষিত
১৩) শংকরের পেট গরম কেন ?
উঃ শংকর গাছে গাছেই সারাদিন থাকে । গাব, জাম, নোনা, ডাব খেয়ে বেড়ায়। তাই শংকরের পেট গরম।
১৪) স্বপ্নের বাতাসের রং কেমন ?
উঃ নীলচে
১৫) স্বপ্নে ঘরবাড়ির রং কেমন ?
উঃ খয়েরি
১৬) কোন রং পাখিরা দেখতে পায় না ?
উঃ বেগুনি রং
১৭) এই খোলামেলা _________ সবচেয়ে বড় বই।
উঃ পৃথিবীই
১৮) বিভীষণ দাশ কোন পাখির কথা বলছিলেন ?
উঃ এমুপাখি
১৯) বিভীষণ দাশ কোন বিষয়ে ক্লাস করছিলেন ?
উঃ প্রকৃতিবিজ্ঞান
২০) আকন্দবাড়ীর স্কুলের কত দূরে বঙ্গোপসাগর ছিল ? উঃ পাঁচ সাত মাইল দূরে
২১) এদিকে সবাই মাস্টারমশাই কথাটা তাড়াতাড়িতে বলে ___________ ।
উঃ মাসসাই
২২) শংকর স্বপ্নে এমুপাখি কি রং - এর দেখেছিল ?
উঃ ছাই-রং
২৩) পড়ে গিয়ে ঘুম ভাঙলে টের পায়"- কে, কি টের পায় ?
উঃ শংকর স্বপ্নে খাট থেকে পড়ে গিয়েছে ভেবে ঘুম ভাঙলে সে টের পায় খাট থেকে সে পড়েনি। বাম পায়ের শিরায় টান ধরেছে।
২৪) বিভীষণ মাস্টার পাখি দেখার জন্য কি উপদেশ দিয়েছিলেন ?
উঃ মাঠে বা বাগানে ঘুরে ঘুরে পাখি দেখার সময় সাবধানে পা টিপে চলবে। যেন পায়ের শব্দ না হয়।
২৫) __________ রং গাছের পাতার সঙ্গে মিশে যায়।
উঃ জলপাই
২৬) শংকর কি কি পাখি দেখেছিল ?
উঃ মাছরাঙা,হাঁড়িচাচা,ডৌখোল, পানকৌড়ি, তিতির ইত্যাদি।
২৭) শংকরের বুকটা গর্বে ফুলে উঠল - শংকরের গর্ব হওয়ার কারণ কি ?
উঃ মাস্টার মশাই যখন তাকে বলেছেন যে, যত পারবে চোখ খোলা রেখে এই পৃথিবীর গাছপালা, মেঘ, আলো সব দেখে নেবে। তখন শংকরের বুকটা গর্ভে ফুলে উঠেছিল।
২৮) শংকর সেনাপতি গল্পটি কোথা থেকে নেওয়া হয়েছে ?
উঃ শংকর সেনাপতি গল্পটি "শংকর সেনাপতি" গ্রন্থ থেকেই নেওয়া হয়েছে।
২৯) স্কুলের জানালা থেকে কি কি দেখা যায় ?
উঃ স্কুলের জানালা থেকে আকাশের মেঘ দেখা যায়। আর নানা পাখি আকাশে উড়তে দেখা যায়।
৩০) এমু ছাড়া উড়তে পারেনা শুধু দৌড়াতে পারে এমন একটি পাখির নাম লেখ।
উঃ উটপাখি
৩১) সন্ধি বিচ্ছেদ করো
বঙ্গোপসাগর - বঙ্গ + উপসাগর
তন্ময় - তৎ + ময়
সাবধান - স + অবধান
ত্রিশেক - ত্রিশ + এক
পঞ্চানন - পঞ্চ + আনন
৩২) ভিন্নার্থক শব্দগুলির অর্থ লেখ।
ভাষা - বাক্য পড়ে - পতিত হয়
ভাসা - ভাসমান পরে - পরিধান করে
শংকর - মহাদেব মাথা - মস্তক
সংকর - মিশ্রণ মাতা - মা
বাঁশ - বংশ (একপ্রকার ঘাস বিশেষ)
বাস - যানবাহন বিশেষ
৩৩) নিচের প্রশ্নগুলি নিজের ভাষায় উত্তর লেখো।
ক) পাগলা বাতাসে তার ঢেউয়ের গুঁড়ো সব সময়ে উড়ে আসছে"- এখানে বাতাসকে পাগলা বলা হলো কেন ?
উঃ আকন্দবাড়ীর পাঁচ সাত মাইলের মধ্যেই বঙ্গোপসাগর অবস্থিত।তার ঢেউয়ের গুঁড়ো সব সময় বাতাসে উড়ে আসছে। মনে হয় কেউ যেন ভালো করে জলের মিহিদানা মিশিয়ে দিয়েছে।আর বাতাসে সব সময় ভিজে জলের ঝাপটা থাকে বলেই বাতাসকে পাগলা বলা হয়েছে।
খ) বিভীষণ দাশ এমু পাখির কথা বলেছিলেন"- গল্পে বিভীষণ দাশের পরিচয় দাও। এমু পাখি ছাড়া গল্পে আর কোন পাখির প্রসঙ্গ এসেছে ?
উঃ বিভীষণ দাস ছিলেন আকন্দবাড়ীর স্কুলের প্রকৃতি বিজ্ঞানের শিক্ষক। তিনি ছিলেন কড়া মাস্টারমশাই।
ইমু পাখি ছাড়া গল্পে শঙ্খচিলের প্রসঙ্গ এসেছে।
গ) শংকর বুঝলো কোথাও একটা বড় ভুল হয়ে যাচ্ছে"- কে এই শংকর ? তার স্বভাবের প্রকৃতি কেমন ? তার যে কোথাও একটা বড় ভুল হয়ে যাচ্ছে এটা সে কিভাবে বুঝতে পারল ?
উঃ শংকর হল আকন্দবাড়ী স্কুলের একজন ক্লাস ফাইভের ছাত্র।
তার স্বভাবের প্রকৃতি হল সে গাছে গাছেই সারাদিন থাকে। গাব, জাম, নোনা, ডাব খেয়ে খেয়ে বেড়ায়।
তার যে কোথাও একটা বড় ভুল হয়ে যাচ্ছে সেটা সে মাস্টারমশাইয়ের কথায় ঠাট্টার সুর দেখে বুঝতে পেরেছিল।
ঘ) এমু পাখির যে বর্ণনা শংকর দিয়েছিল তার সঙ্গে পাখিটির মিল বা অমিল কি লেখ।
উঃ শংকর বলেছিল এমু পাখি উড়তে পারে আর ওড়ার সময় ডানায় বাতাস কাটার জোরে শব্দ হয়। কিন্তু এমু পাখি উড়তে পারেনা। খুব জোরে দৌড়াতে পারে।
Comments
Post a Comment
Haven't doubt please let me know.