Madhyamik life science question and answer solve.
#জনুক্রম কাকে বলে? ফার্নের জনুক্রম চিত্রসহ আলোচনা করো।
উঃ--
জনুক্রমঃ--
জিবের জীবনচক্রে রেনুধর জনু বা ডিপ্লয়েড জনু এবং লিঙ্গধর জনু বা হ্যাপ্লয়েড জনুর পর্যায়ক্রমিক আবর্তনকে জনুক্রম বলে।
ফার্নের জনুক্রম চিত্রসহ আলোচনা করা হলঃ--
ফার্ন এর জীবনচক্রে সুস্পষ্ট জনুক্রম উপস্থিত। ফার্নে মূল উদ্ভিদ দেহ রেনুধর এবং ডিপ্লয়েড প্রকৃতির। রেণুধর উদ্ভিদের রেণুস্থলীতে রেনু সৃষ্টি হয়। ডিপ্লয়েড রেনু মাতৃকোষ মিয়োসিস প্রক্রিয়ায় হ্যাপ্লয়েড রেনু উৎপন্ন করে। রেনু অঙ্কুরিত হয়ে হ্যাপ্লয়েড লিঙ্গধর দেহ সৃষ্টি করে। সহবাসী লিঙ্গধর উদ্ভিদে পুংধানী ও স্ত্রীধানী উৎপন্ন হয়। পুংধানীতে শুক্রাণু এবং স্ত্রীধানীীতে ডিম্বাণু সৃষ্টি হয়। নিষেকের ফলে শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর মিলন ঘটেলে জাইগোট সৃষ্টি হয়। জাইগোট থেকে ভ্রুণ এবং ভ্রুন থেকে রেনুধর দেহ উৎপন্ন হয়।
#কাটিং বা শাখা কলম কাকে বলে? গ্রাফটিং বা জোড় কলম কাকে বলে?
উঃ--
কাটিং বা শাখা কলমঃ--
কাণ্ডের শাখা কলম একটি সহজ পদ্ধতি। জনিতৃ দেহ থেকে 20-30cm কান্ড বা কাণ্ডের শাখা কেটে নিয়ে কাঁটা অংশটিকে ভিজে নরম মাটিতে পুঁতে রাখলে কয়েকদিন পরে কাটা অংশ থেকে মূল সৃষ্টি হয় এবং বায়োবীয় অংশ থেকে কাক্ষিক মুকুল সৃষ্টি করে শাখা-প্রশাখা সৃষ্টি করে। এইরকম কলম গোলাপ, লেবু, জাম, আম, তুলা প্রভৃতি গাছে করা হয়।
গ্রাফটিং বা জোড় কলমঃ--
যে প্রক্রিয়ায় একই প্রজাতিভুক্ত দুটি ভিন্ন উদ্ভিদের শাখা জোড়া লাগানো হয় তাকে গ্রাফটিং বলে। আম, লেবু, পেয়ারা প্রভৃতি গাছে জোড় কলম বাঁধা হয়। একই গণভুক্ত দুটি ভিন্ন প্রজাতির গাছে শাখার গ্রাফটিং করা হয়। মূল সহ যে গাছটিতে অন্য গাছের ডাল জোড়া লাগানো হয় তাকে স্টক এবং যে গাছটির শাখা জোড়া হয় তাকে সিয়ন বলে। উভয় গাছের ডালের যে অংশে জোড়া লাগানো হয় সেই অংশের ক্যাম্বিয়াম চেঁছে দিয়ে ডাল দুটিকে পরস্পরের সঙ্গে জুড়ে দড়ি দিয়ে শক্ত করে বেঁধে দেওয়া হয়। কয়েকদিন রাখার পর ডাল দুটি জুড়ে যায়, তখন সিয়ন কেটে নেওয়া হয়। জোড়া লাগানো অংশের লঘু অক্সিনের দ্রবন ছিটালে কাজ ভালো হয়।
#কাটিং বা শাখা কলম কাকে বলে? গ্রাফটিং বা জোড় কলম কাকে বলে?
উঃ--
কাটিং বা শাখা কলমঃ--
কাণ্ডের শাখা কলম একটি সহজ পদ্ধতি। জনিতৃ দেহ থেকে 20-30cm কান্ড বা কাণ্ডের শাখা কেটে নিয়ে কাঁটা অংশটিকে ভিজে নরম মাটিতে পুঁতে রাখলে কয়েকদিন পরে কাটা অংশ থেকে মূল সৃষ্টি হয় এবং বায়োবীয় অংশ থেকে কাক্ষিক মুকুল সৃষ্টি করে শাখা-প্রশাখা সৃষ্টি করে। এইরকম কলম গোলাপ, লেবু, জাম, আম, তুলা প্রভৃতি গাছে করা হয়।
গ্রাফটিং বা জোড় কলমঃ--
যে প্রক্রিয়ায় একই প্রজাতিভুক্ত দুটি ভিন্ন উদ্ভিদের শাখা জোড়া লাগানো হয় তাকে গ্রাফটিং বলে। আম, লেবু, পেয়ারা প্রভৃতি গাছে জোড় কলম বাঁধা হয়। একই গণভুক্ত দুটি ভিন্ন প্রজাতির গাছে শাখার গ্রাফটিং করা হয়। মূল সহ যে গাছটিতে অন্য গাছের ডাল জোড়া লাগানো হয় তাকে স্টক এবং যে গাছটির শাখা জোড়া হয় তাকে সিয়ন বলে। উভয় গাছের ডালের যে অংশে জোড়া লাগানো হয় সেই অংশের ক্যাম্বিয়াম চেঁছে দিয়ে ডাল দুটিকে পরস্পরের সঙ্গে জুড়ে দড়ি দিয়ে শক্ত করে বেঁধে দেওয়া হয়। কয়েকদিন রাখার পর ডাল দুটি জুড়ে যায়, তখন সিয়ন কেটে নেওয়া হয়। জোড়া লাগানো অংশের লঘু অক্সিনের দ্রবন ছিটালে কাজ ভালো হয়।
গ্রাফটিং দুই রকমের হয়, যথা--সিয়ন গ্রাফটিং এবং বাড গ্রাফটিং। সিয়ন গ্রাফটিং এর ক্ষেত্রে দুটি গাছের ডালের মধ্যে জোড়া লাগানো হয়। বাট গ্রাফটিং এর ক্ষেত্রে স্টকের ছালটি T আকৃতির গর্ত করে নিয়ে তার মধ্যে সিয়নের মুকুল কেটে নিয়ে T আকৃতির গর্তে ঢুকিয়ে সুতো দিয়ে শক্ত করে বেঁধে দেওয়া হয়। কিছুদিনের মধ্যে সিয়ন স্টকের সঙ্গে জোড়া লেগে যায়।।
Thank you onek help pelam
ReplyDeleteSushanta
ReplyDelete