Posts

Showing posts from January, 2025

অস্তিত পৃথিবী প্রশ্ন উত্তর অষ্টম শ্রেণী

                অস্থিত পৃথিবী ১) মহীসঞ্চরণ তত্ত্বটি কার ? উঃ আলফ্রেড ওয়েগনার  ২) প্যানজিয়া কি ? উঃ মহীসঞ্চরণ তত্ত্ব থেকে জানা যায়, প্রায় তিরিশ কোটি বছর আগে পৃথিবীর সমস্ত স্থলভাগ একটা বিশাল ভূখণ্ড রূপে অবস্থান করতো একে প্যানজিয়া বলে। ৩) প্যানথালাসা কাকে বলে ? উঃ মহীসঞ্চরণ তত্ত্ব অনুসারে জানা যায়, প্রায় ৩০ কোটি বছর আগে পৃথিবীর সমস্ত স্থলভাগ একটা বিশাল ভূখণ্ড রূপে অবস্থান করতো। আর এই স্থলভাগের চারিদিকে যে বিশাল মহাসাগর অবস্থান করতো, তার নাম প্যানথালাসা। ৪) পাত সংস্থান তত্ত্ব কবে আবিষ্কার হয় ? উঃ ১৯৬০ এর দশকে  ৫) পাত সংস্থান তত্ত্বের জনক কে ? উঃ পিচোঁ  ৬)  পৃথিবীর পাতগুলো কোন স্তরের ওপর অবস্থান করেছে ?  উঃ অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার  ৭) পৃথিবীর ভূ অভ্যন্তরের কোন স্তরে পরিচালন স্রোত লক্ষ্য করা যায়? উঃ অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার  ৮) পৃথিবীর অভ্যন্তরের পাতগুলি লেখ। উঃ পৃথিবীতে মোট সাতটি বড় পাত এবং আটটি মাঝারি ও কুড়িটি ছোট পাত আছে। ৯) সাতটি বড় পাত এর নাম লেখ। উঃ ইউরেশীয় পাত, ভারতীয় পাত, উত্তর আমেরিকা পাত, দক্ষিণ আমেরিকা পা...

মধ্যযুগের বাংলার স্থাপত্যরীতির মূল বৈশিষ্ট্য কী ছিল ?

 মধ্যযুগের বাংলার স্থাপত্যরীতির মূল বৈশিষ্ট্য কী ছিল ? উত্তর। মধ্যযুগের বাংলা ছিল স্থাপত্য শিল্পের অগ্রগতির যুগ। এই সময় বাংলার স্থাপত্য শিল্পের ইতিহাসকে তিনটি মূল পর্যায়ে ভাগ করা যায়।  প্রথম পর্যায়ঃ                   এই সময় বাংলার রাজধানী ছিল গৌড়। এই পর্যায়ে গড়ে ওঠা বেশিরভাগ স্থাপত্যগুলি প্রাকৃতিক কারণে নষ্ট হয়ে গেছে। একমাত্র ত্রিবেণীতে জাফর খানের সমাধির ভগ্নাবশেষ এবং বসিরহাটে ছড়িয়ে থাকা কিছু স্তূপের নিদর্শন মেলে।  দ্বিতীয় পর্যায়ঃ             এটি  বাংলার স্থাপত্যের উজ্জ্বল যুগ। এই সময়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপত্য হল মালদহের পান্ডুয়ায় সিকান্দর শাহের বানানো আদিনা মসজিদ। এছাড়া হুগলির ছোট-পাণ্ডুয়ার মিনার ও মসজিদ এবং গৌড়ের শেখ আকি সিরাজের সমাধি।  তৃতীয় পর্যায়ঃ                বাংলায় ইন্দো-ইসলামি রীতির স্থাপত্য শিল্পের উন্নতির যুগ। এই সময় পান্ডুয়ায় সুলতান জালাল উদ্দিন মহম্মদ শাহের একলাখি সমাধি বিখ্যাত। বরবক শাহের আমলে ত...

পথের পাঁচালী তৃতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন

  ১) "দুপুরে এক কাণ্ড ঘটিল"- কি কান্ড ঘটেছিল তার পরিচয় দাও। উঃ আলোচ্য অংশটি বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা "পথের পাঁচালী" উপন্যাস থেকে নেওয়া হয়েছে।            অপুর মা সাবিত্রীব্রতের নিমন্ত্রণে  গিয়েছিল। হরিহর পাশের ঘরে আহারাদি সেরে ঘুমাচ্ছিল। অপু ঘরের মধ্যে তাকের উপরে থাকা জিনিসপত্র কি নিয়ে যেতে পারে অথবা না পারে তা নিয়ে নেড়েচেড়ে দেখছিল। উঁচু তাকের উপর একটা কলসি সরাতে গিয়ে তার ভিতর একটা কি জিনিস গড়িয়ে মেঝের উপরে পড়ে গিয়েছিল। সে সেটাকে মেঝে থেকে কুড়িয়ে নেড়েচেড়ে দেখে অবাক হয়ে গিয়েছিল। ধুলো ও মাকড়সার ঝুল মাখা হলেও জিনিসটা কি তার ইতিহাস বুঝতে তার বাকি রইল না।               সেই ছোট্ট সোনার কৌটা আগের বছর যেটা সেজো ঠাকুরানদের বাড়ি থেকে চুরি হয়েছিল। তখনই সে আপন মনে বলেছিল-" দিদি হতভাগী চুরি করে ওই কলসিটার মধ্যে লুকিয়ে রেখে দিয়েছিল"। সেই সোনার কৌটোর কথা অপু কাউকে জানায়নি। এই ঘটনার কথাই আলোচ্য অংশে বলা হয়েছে।  ২) দিন নাই রাত নাই সর্বজয়া শুধু স্বপ্ন দেখে - তার দেখা স্বপ্নের বিবরণ দাও।...